কুয়েত এনভায়রনমেন্টাল লেন্সের প্রধান রাশেদ আল-হাজ্জি বলেছেন যে, বাংলাদেশি ময়না পাখি কুয়েতের পরিবেশের জন্য কোন হুমকি নয় বরং দেশের বন্যপ্রাণীকে সমৃদ্ধ করে।
তিনি বলেন, ময়না পাখি একটি সামাজিক এবং বুদ্ধিজীবী প্রাণী এবং কণ্ঠস্বরকে উদ্দীপিত করার এবং যে কোনও পরিবেশের সাথে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা রাখে বলে যে পাখিটি ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কুয়েতে পরিচিত।
বাংলাদেশি ময়না পাখি বেশিরভাগ এশিয়ার দক্ষিণে অবস্থিত এবং আরব উপদ্বীপে অনুপ্রবেশকারী হিসাবে বিবেচিত হয় তবে কঠোর পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিতে সক্ষম হয়। বাদামী শরীর, কালো ফণাযুক্ত মাথা এবং চোখের পিছনে খালি হলুদ ছোপ দ্বারা সাধারণ ময়না সহজেই সনাক্ত করা যায়।
আল- হাজ্জি বলেন, ময়না পাখির বাসা বাঁধার সময়কাল এপ্রিলে শুরু হয় এবং বাংলাদেশে জুলাই পর্যন্ত স্থায়ী হয় এবং তারা পাহাড়ের কিনারা এবং শহরতলির বিল্ডিং গুলোতে বাসা বাঁধতে পছন্দ করে।